e-Tender Submision & Database

ই-টেন্ডার সাবমিশন ও টেন্ডার ডাটাবেজ পূরন

যে সকল কোম্পানি রিলায়েবল টেন্ডার এক্সপার্ট দিয়ে টেন্ডার সাবমিট করতে চান তারা আমাদের মাধ্যমে টেন্ডার সাবমিশন করতে পারেন। আমরা খুব দক্ষতার সাথে LTM,OTM,OSTETM,RFQ,DPM,ROI,EOI অনলাইন ও ম্যানুয়াল টেন্ডার সাবমিশন করে থাকি।

টেন্ডারের ধরন ভেদে প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ডকুমেন্টস সমূহ নিম্নরূপঃ

বি দ্রঃ কোন ডকুমেন্টস না বুঝলে আমরা বুজিয়ে দিব ইনশআল্লাহ এলটিএম টেন্ডারের জন্য কোন ওয়ার্কস এক্সপিরিয়েন্স সার্টিফিকেট লাগেনা।

খরচঃ

ই-টেন্ডার সাবমিশন ও টেন্ডার ডাটাবেজ পূরন

ইজিপিতে নিবন্ধিত ঠিকাদারদের জন্য টেন্ডারার ডাটাবেজ অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।  টেন্ডারার ডাটাবেজ সঠিকভাবে পূরণ না করলে টেন্ডার মূল্যায়নে এগিয়ে থাকতে পারবে না। সেক্ষেত্রে কাজ না পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।

 

ই-জিপিতে লগইন করার পর উপরের দিকে “Tenderers database” নামে একটি নতুন মেনু দেখা যাচ্ছে। ঠিকাদার হিসেবে লগইন করলেই নিচে একটা মেসেজ দেখা যাচ্ছে। এই মেসেজের OK তে ক্লিক করে তারপর বাকি কাজ আগের মতোই করা যাচ্ছে।

এই মেসেজ কেন ? #Tenderers #database-ই বা কি?

ই-জিপিতে দরপত্র প্রক্রিয়ায় অটোমেশন চালু হবার পরও কিছু কিছু কার্যক্রম এখনও অফলাইনে করতে হচ্ছে। যেমন, দরপত্র মূল্যায়নের সবচেয়ে বড় কার্যক্রম হচ্ছে অংশগ্রহনকারী দারপত্রদাতাদের দাখিলকৃত সার্টিফিকেট ও অন্যান্য তথ্যসমূহ যাচাই বাছাই এবং এর উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত গ্রহন প্রক্রিয়া। কিন্তু বলতে গেলে এই কার্যক্রমের প্রায় পুরোটাই অফলাইনে করতে হয়। এর কারন হচ্ছে ই-জিপি সিস্টেমে অংশগ্রহনকারী দারপত্রদাতাদের সার্টিফিকেট ও অন্যান্য তথ্যসমূহের জন্য কোন সমন্বিত তথ্যভান্ডার ছিল না। ফলে প্রতিটি দরপত্রের জন্য আলাদা আলাদা ভাবে অনলাইনে দাখিলকৃত সার্টিফিকেট ও অন্যান্য তথ্যসমূহ অফলাইনে যাচাই বাছাই এবং এর উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে হচ্ছে। এতে সময়ও বেশি লাগছে, একই তথ্য বার বার যাচাই করাতে হচ্ছে। আবার, ভূল তথ্যের ভিত্তিতে দরপত্র মূল্যায়ন হলেও তা যাচাই করা একপ্রকার দূরূহ-ই বলা যায়। এরকম আরও সমস্যা এখনও রয়ে গেছে।

এই বিষয়গুলো সমাধানের জন্য ই-জিপি সিস্টেমের মধ্যেই রেজিষ্টার্ড দরপত্রদাতাদের তথ্যভান্ডার প্রস্তুতির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এই কার্যক্রমের নামই হচ্ছে টেন্ডারারস ডাটাবেজ (Tenderers database)।

প্রত্যেক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে তাদের Work Experience এবং Payment certificates সহ অন্যান্য তথ্য ই-জিপি সিস্টেমে আপডেট করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

ই-জিপি সিস্টেমে Tenderer Database নামে যে মডিউল তৈরি করা হয়েছে। সমস্ত দরপত্রদাতাকে এই মডিউলের মধ্যে কাজের অভিজ্ঞতার সাটিফিকেট (কার্য সম্পাদনের সার্টিফিকেট) এবং অধিদপ্তর, কর্তৃপক্ষ বা যে সকল সংস্থায় কাজ করেছেন এবং উক্ত দপ্তর থেকে পেমেন্ট সার্টিফিকেট দেয়া হয়েছে, তার সকল তথ্য পূরন করে আপলোড দিয়ে উক্ত সংস্থার অথোরিটি দ্বারা Approval করে নিতে হবে। কিভাবে পূরণ করবেন তার কিছু নির্দেশনা নিচে দেওয়া হল।

সমস্ত চলমান (On going works) এবং সম্পন্ন কাজের (Completion works) অভিজ্ঞতা এই Tenderer Database থেকে মূল্যায়ন করবে বা করা যাবে । এখান থেকে আপনার কাজের কর্মক্ষমতা মানে আপনি নতুন যে টেন্ডারে অংশগ্রহণ করবেন সেই কাজটি পাবার যোগ্য কিনা তা Automatic ভাবে দেখা যাবে। এবং আপনি একটি কাজ শেষ করছেন কিন্তু তার সার্টিফিকেট আপনার কাছে নাই, তা টেন্ডার ডাটাবেস গ্রহন করবে না। এখন কথা হলো আমি যদি কোন কাজ লুকাই রাখি যা আমার চলমান আছে, তাহলে তো আমার ক্যাপাসিটি বাড়বে এমন চিন্তা যারা করবেন তারা ভুল করবেন আপনি যদি কোন On going works ইনফরমেশন না দেন তাহলে পরবর্তীতে টেন্ডার ডাটাবেস পূর্বের কাজের মানে বাংলা ভাষায় বলি বকেয়া তারিখের কিছু গ্রহণ করবে না এবং আপনি পূর্বের ডকুমন্টেস আপলোডও দিতে পারবেন না। মোট কথা হলো পূর্বের কাজের অভিজ্ঞতা এবং বর্তমান চলমান কাজের উপর ভিত্তি করে ভবিষ্যৎ আপনি কাজ পাবেন কিনা তা নির্ণয় করবে ।

বি দ্রঃ কোন ডকুমেন্টস না বুঝলে আমরা বুজিয়ে দিব ইনশআল্লাহ এলটিএম টেন্ডারের জন্য কোন ওয়ার্কস এক্সপিরিয়েন্স সার্টিফিকেট লাগেনা।

খরচঃ

হট লাইনঃ 01714-130488, 01714-130477, 01841-130488

Scroll to Top
Need Help? Chat with us